মধু জমে যাওয়া নিয়ে বিড়ম্বনার যেন শেষ নেই আমাদের৷ প্রতিবছর শীত আসলেই আমাদের দেশে মধু খাওয়ার প্রবণতা একটু বেশিই লক্ষ্য করা যায়৷ সরিষা ফুলের মধু সাধারণত শীত বা ঠান্ডা পেলে জমে যায় কারণ সরিষা ফুলের মধুতে গ্লুকোজের পরিমান অনেক বেশি থাকে, কিন্তু এটা আবার তাপ দিয়ে খাওয়া যায়। খাঁটি সরিষা ফুলের মধু শীতে জমবে এটা নিয়ে বিড়ম্বনার কিছু নেই।
পুষ্টিতে ভরপুর: সরিষা ফুলের মধু ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। এই পুষ্টি উপাদানগুলি এর সম্ভাব্য স্বাস্থ্য উপকারে অবদান রাখে, শক্তির প্রাকৃতিক উৎস হিসাবে পরিবেশন করে।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য: সরিষা ফুলের মধুসহ মধু তার প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়ারোধী বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। এটিতে এনজাইম রয়েছে যা হাইড্রোজেন পারক্সাইট তৈরী করে, ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে বাধা দেয় এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে উসিলাহ হিসেবে কাজ করে।
কাশি এবং সর্দির প্রতিকার: সরিষা ফুলের মধু প্রায়ই কাশি এবং সর্দির প্রতিকার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এর প্রশান্তিদায়ক বৈশিষ্ট্যগুলি গলা জ্বালা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে এবং এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল প্রকৃতি দ্রুত পুনরুদ্ধারে অবদান রাখতে পারে।
ক্ষত নিরাময়: সরিষা ফুলের মধুর আন্টিমাইক্রোবিয়াল এবং আন্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি এটিকে সাময়িক প্রয়োগের জন্য উপযুক্ত করে তোলে। এটি সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং টিস্যু মেরামত প্রচার করে ক্ষত নিরাময় সহায়তা করতে পারে।